Tuesday, March 17, 2009
হার্ডড্রাইভ থেকে ফায়ারফক্সের এড-অন্স ইনষ্টল করুন
ইচ্ছে মত বদলে ফেলুন আপনার ড্রাইভের আইকন
ড্রাইভের আইকন চেঞ্জ করার জন্য প্রয়োজন Autorun.inf ফাইল এবং আপনার পছন্দ মত একটি আইকন।
ধরুন আপনার আইকনটির নাম MY ICON
এবার Autorun.inf ফাইল তৈরি করার জন্য একটি নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত গুলো লিখুন এবং Autorun.inf নামে সেভ করুন।
[autorun]
ICON=MY ICON.ico
***********************
দেখবেন Autorun.inf ফাইল তৈরি হয়েগেছে।
এবার আপনার পছন্দের আইকন এবং autorun ফাইলটি আপনার পছন্দের ড্রাইভে পেষ্ট করুন।
ফাইল দুটি হিভেন করে কম্পিউটার রিস্টাট করলে দেখবেন আপনার ড্রাইভের আইকন চেঞ্জ হয়েগেছে।
এভাবে আপনার সব ড্রাইভের আইকন ইচ্ছে মত চেঞ্জ করতে পারেন।
কয়েক মিনিটে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন
অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।
ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।
ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।
HTTP (mirror #1): Hiren’s BootCD v9.5 incl. keyboard patch
HTTP (mirror #2): Hiren’s BootCD v9.5 incl. keyboard patch
HTTP (mirror #3): Hiren’s BootCD v9.5 incl. keyboard patch
HTTP (mirror #4): Hiren’s BootCD v9.5 incl. keyboard patch
HTTP (mirror #5): Hiren’s BootCD v9.5 incl. keyboard patch
দ্রুতগতির ফ্রি পিডিএফ রিডার
Reader ব্যবহার করে থাকি । Acrobat Reader পিসিতে অনেক জায়গা নেয় এবং পিডিএফ ফাইল খুলতে অনেক সময় লাগে । এ সমস্যা
এড়াতে www.foxitsoftware.com ওয়েব সাইট থেকে Foxit Reader সফটওয়্যারটি ফ্রি ডাউনলোড করে নিন । এটি আকারে খুব ছোট এবং
ইন্সটল হতে মাত্র কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে । পিডিএফ ফাইল খোলা যায় খুব দ্রুত । তাই দেরি না করে এখনই ডাউনলোড করে নিন এই ফ্রি
সফটওয়্যারটি ...
একাধিক একাউন্ট থেকে ইয়াহুতে চ্যাট
ইন্টারনেট ব্রাউজারের নাচ
ইন্টারনেটে এটা ওটা ঘাটতে ঘাটতে এই আশ্চয জনক জিনিসটি পেয়ে গেলাম।দেখে খুব মজা লাগলো, নিচের লিন্কে ক্লিক করলে আপনি “BROWSER DANCE” নামের একটি নোটপ্যাড ফাইল পাবেন এটিকে ডাউনলোড করে ওপেন করুন।এর মধ্যে আপনি যে জাভাস্ক্রিপ্টটি দেখতে পাবেন সেটিকে আপনার ইন্টারনেটের ব্রাউজারে কপি-পেস্ট করে এন্টার মেরে দেখুন আপনার ইন্টারনেটের ব্রাউজারটি অদ্ভুদ ভাবে নাচ দেখাবে।
ডাউনলোড লিঙ্ক http://s000.tinyupload.com/index.php?file_id=48476624184784019771&gk=cisco
ধন্যবাদ
কম্পিউটার চালান রান কমান্ড এর সাহাজ্জে
press start button and press run or press win key+r
and then one of these command for follewing purpose
Calc-----------–Calculator
Cfgwiz32-------–ISDN Configuration Wizard
Charmap---------character Map
Chkdisk--------–Repair damaged files
Cleanmgr-------–Cleans up hard drives
Clipbrd---------Windows Clipboard viewer
Control---------Displays Control Panel
Cmd------------–Opens a new Command Window
Control mouse--–Used to control mouse properties
Dcomcnfg-------–DCOM user security
Debug----------–Assembly language programming tool
Defrag---------–Defragmentation tool
Drwatson-------–Records programs crash & snapshots
Dxdiag---------–DirectX Diagnostic Utility
Explorer-------–Windows Explorer
ব্রাউজার এর স্পিড বাড়ান
When you connect to a web site your computer sends information back and forth. Some of this information deals with resolving the site name to an IP address, the stuff that TCP/IP really deals with, not words. This is DNS information and is used so that you will not need to ask for the site location each and every time you visit the site. Although Windows XP and Windows XP have a pretty efficient DNS cache, you can increase its overall performance by increasing its size. You can do this with the registry entries below:
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\Dnscache\Parameters]
"CacheHashTableBucketSize"=dword:00000001
"CacheHashTableSize"=dword:00000180
"MaxCacheEntryTtlLimit"=dword:0000fa00
"MaxSOACacheEntryTtlLimit"=dword:0000012d
Make a new text file and rename it to dnscache.reg. Then copy and paste the above into it and save it. Merge it into the registry.
রান কমান্ড এর সাহায্যে চালান কম্পিউটার -২ | প্রিন্ট |
Fontview---------–Graphical font view
Fsmgmt.msc-------—Used to open shared folders
Firewall.cpl—-----Used to configure windows firewall
Ftp---------------ftp.exe program
Hostname---------–Returns Computer’s name
Hdwwiz.cpl-------—Used to run Add Hardware wizard
Ipconfig---------–Displays IP configuration for all network adapters
Logoff-----------—Used to logoff the computer
MMC--------------–Microsoft Management Console
Msconfig---------–Configuration to edit startup files
Mstsc------------—Used to access remote desktop
Mrc---------------Malicious Software Removal Tool
Msinfo32---------–Microsoft System Information Utility
Nbtstat----------–Displays stats and current connections using NetBIOS over TCP/IP
Netstat----------–Displays all active network connections
Nslookup---------–Returns your local DNS server
উইন্ডোজের রেজিস্টার নাম বদলে ফেলুন
- Run the Registry Editor (REGEDIT.EXE).
- Open HKEY_LOCAL_MACHINE\ SOFTWARE\ Microsoft\ Windows NT\ CurrentVersion.
- To change the values of the RegisteredOrganization, RegisteredOwner, or ProductId, simply double-click on them.
ভেলু চেঞ্জ করুন তাহলেই হয়ে যাবে।
ফোল্ডার লুকান অন্যরকম ভাবে
আপনার কম্পিউটারে কি ব্যবহারকারী অনেক ???
কিন্তু কম্পিউটারে আপনার ব্যক্তিগত কিছু ফো্ল্ডার আছে ???
আপনাকে ফো্ল্ডারটি লুকতে হবে। তার জন্য আপনার software প্রয়োজন হবে না। এর জন্য দরকার দুইটি bat ফাইল। bat ফাইল তৈরির নিয়মঃ
আপনি D ড্রাইভের movies ফো্ল্ডারটি লুকতে চান তাহলে নিচের কাজ অনুসরন করুন
In the same drive create a text file and type ren movies movies.
{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
Now save this text file as loc.bat
Create another text file and type in it In the same drive create another a text file and type ren movies
{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
movies Now save this text file as key.bat
এখন আপনি ঐ loc.bat ক্লিক করলে ফোল্ডারটি control panel হয়ে যাবে।
ফোল্ডারটি ফিরে পেতে চাইলে key.bat এ ক্লিক করলেই আবার তা ফিরে আসবে।
এক ক্লিকে Hibernate করুন
স্টার্টাপের সময় কম করুন
কথা বলবে মজিলা ফায়ারফক্স
জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় যদি ব্রাউজারটি কোন টেক্সট (লেখা) শব্দ হিসাবে পড়ে শোনাতো তাহলে কেমন হতো! মাইক্রোসফট উইন্ডোজে টেক্সট টু স্পেস এর মতই ফায়ারফক্সের এ্যাড-অন্স দ্বারাও সাইটের যেকোন টেক্সট এক ক্লিকেই পড়ে শোনার ব্যবস্থা আছে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 থেকে মাত্র ১০ কিলোবাইটে স্পীকইট এ্যাড-অন্সটি ইনষ্টল করুন। ইনস্টল শেষে ফায়ারফক্সটি রিস্টার্ট করুন। এবার যেকোন টেক্সট যতটুক ইচ্ছা নির্বাচন করে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে পপআপ মেনুর নিচের Say It এ ক্লিক করলে তা পড়ে শোনাবে। এতে মাইক্রোসফটের (টিটিএস) টেক্সট টু স্পীস ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।
এক ক্লিকে XP তে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন
আমি আমার আগের লেখাতে এক ক্লিকে hibernate করার পদ্ধতির কথা বলেছিলাম । এখন আমি রিস্টার্ট করার পদ্ধতি দিলামঃ
ডেস্কটপে রাইট ক্লিক করুন এরপর
NEW>SHORTCURT
এরপর বক্সে নিচের কমান্ড লিখুন
SHUTDOWN -r -t 30
এভাবে শেষ করুন।
এখনে ৩০ বলতে বুঝানো হয়েছে যে রিস্টার্ট ৩০ সেকেন্ড পরে হবে। এটি আপনি বদলে ফেলতে পারেন বা কমাতে পারেন।
আপনার এক্সপিকে দিন ভিসতা লুক
মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করুন কম্পিউটারের রিমোট কন্ট্রোলার রূপে
কিবোর্ড এর কি এর ম্যাপ পরিবর্তন করা
অফিস সেটাপ দেওয়ার সময় আমাদের প্রত্যেকবার এর product key দেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু যদি এমন করা যায় যে, অফিস সেটাপ দেওয়ার সময় এর product key অটোমেটিকভাবে যুক্ত হয়ে যাবে। নিচের ট্রিকসটির মাধ্যমে তবে তাই দেখুন >>
//আপনার পিসির হার্ডডিস্কে অফিস কপি করুন। এবার এর সেটাপ ফোল্ডারে থেকে setup.ini ফাইলটি খুজে বের করুন। এরপর setup.ini ফাইলটি ওপেন করুন এবং যুক্ত করুন নিচের নিয়মের মতো
\\PIDKEY=
[Options]
PIDKEY=********************
আপনি সেটাপ ফাইলটি খুজে পাবেন direct root এ অথবা FILES/SETUP ফোল্ডারে।
উল্লেখ্য:: মনে রাখবেন product key এর মাঝে কোন ড্যাস বা স্পেস দেওয়া যাবে না
বের হয়েছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ার ৮
মাইক্রোসফট কোম্পানি সম্প্রতি তাদের ব্রাউজ করার সফটওয়্যার ইন্টারনেট এক্সপ্লোয়ার নতুন ভার্সন অবমুক্ত করেছে। তবে Windows XP এবং Vista ব্যবহারকারীদের আলাদা আলাদা ভার্সন ডাউনলোড করতে হবে। নিচের ঠিকানাগুলো থেকে বিনামূল্যে ব্রাউজারগুলো নামানো যাবে।
Download IE8 RC1 for Windows XP
কম্পিউটার নিরীক্ষার সফটওয়্যার
Windows 7 Beta Download
My Computer আরো দ্রুত চালু করা
আমাদের অনেকের PC তে My Compute চালু হতে একটু সময় নেয়।
আমরা অনেকেই Computer এ Network Drive ব্যবহার করি না। আর ব্যবহার করলেও তা My computer এ Show করাই না।
আবার আমাদের অনেকের Remote Registry দরকার হয় না।
নিচের দুটি পদ্ধতি দুটো Apply করলে আশা করি আপনার My computer টি আরো দ্রুত চালু হবে।
১. My Computer –> Tools –> Folder Options –> View চালু করুন “Automatically search for network files and folders" এর সামনে একটি ক্লিক চেক করা থাকে, এটি তুলে দিন।
এবং
২. Run –> regedit রেজিস্ট্রি এড্টির চালু হবে।
HKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –> Microsoft –> Windows –> Current Version –> Explorer –> RemoteComputer –> NameSpace এর {D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF} এর Keyটি মুছে দিন।
এবার computer Restart দিন।
আশা করি পার্থক্য চোখে পড়ছে।
আপনার ওয়েব সাইট এ যুক্ত করুন ভিজিটর দের জন্য তথ্য
মোবাইলে বাংলা, তাও আবার ইউনিকোড সিস্টেম
কিছুদিন আগে কাজের খোজে বাড়ী ছাড়া হই, নেট ছাড়া আমি একদিনও ভালোভাবে থাকতে পারিনা..অথচ টানা প্রায় ৩ সপ্তাহ নেটে বসি নাই, কিন্তু মনের টান তো আর মানে না..তাই মোবাইলেই নেট নিলাম.. কিন্তু বাংলা ফোরামের লেখা তো দেখা যায় না… কি করি কি করি…. ঠিক ওই মুহুর্তে আমার এক বন্ধু অপেরা মিনি সফ্টওয়ার এর নামটা বলল। সেখানে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা পড়া যায়..তবে লেখা যায় না….
তাতে কি মোবাইলে বাংলা দেখা যাচ্ছে এটাইবা কম কিসে!!
তো চলুন কিভাবে বাংলা দেখবেন, সেটা একবার দেখি..
সর্বপ্রথমে আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট কানেকশনটি সংযুক্ত করুন।
প্রথমে http://www.operamini.com/ এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
তারপর এর মোবইলে ইনষ্টল করে নিন..
এরপর মোবাইলের এড্রেসবার লিখুন “opera:config”..
তারপর কিছু অপশন আসবে..সেখান থেকে “Use bitmap fonts for complex scripts” … no এর জায়গায় Yes দিয়ে save করে নিন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার মোবাইলে বাংলা ইউনিকোড লেখা দেখার সিস্টেম।
তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায়···
মানুষমাত্রই স্বপ্ন দেখে। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাশা ও বাস্তবতার মধ্যে ব্যবধান এতই বৃদ্ধি পাচ্ছে যে ভাগ্যবিড়ম্বিত ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পক্ষে স্বপ্ন না দেখে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দূরদর্শী নেতারা স্বপ্ন দেখেন এবং এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে গোটা জাতিকে উন্নয়নের উচ্চতর শিখরে পৌঁছে দেন। বিশ্বযুদ্ধে বিধ্বস্ত জাপান, আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিধ্বস্ত ভিয়েতনাম কিংবা গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত কোরিয়া দৃপ্তপদে আশ্চর্য বেগে অগ্রগতির পথে ধাবিত হচ্ছে। অনুরূপ আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এবং সশস্ত্র যুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জন করেও আমাদের দেশে স্বপ্নের বাস্তবায়ন হয়েছে সামান্যই স্বাধীনতা-উত্তরকালে।
বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে হতদরিদ্র, খেটে খাওয়া মানুষের স্বপ্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির মূল্য যেন ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আসে, শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের স্বপ্ন দুর্নীতিবাজ ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সরকারের আহ্বান যেন দৃঢ় হয়, আর ১/১১-এর প্রয়োজন যেন বাংলাদেশের মাটিতে না হয়। আমাদের সবার স্বপ্ন বাংলাদেশ যেন সীমাহীন দুর্নীতি ও অনুন্নয়নের দুষ্টচক্র থেকে মুক্তি পেয়ে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন একটি জাতি হিসেবে বহির্বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করে।
কালে কালে পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন দেশ, জাতি, জনগোষ্ঠী নতুন প্রযুক্তির, উদ্ভাবনীর সার্থক প্রয়োগে উন্নয়নের সিঁড়ি বেয়ে অন্যদের পেছনে ফেলে ওপরে উঠে এসেছে। দেশের অগ্রগতি জ্ঞান-বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির সুপ্তশক্তির সম্ভাবনা বুঝতে পেরেই মাত্র ৫০ বছরের ব্যবধানে যুদ্ধবিধ্বস্ত অপমানিত কোরিয়া এখন বৃহত্তম মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে উন্নয়নের দৃষ্টিতে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। ৪০-৫০ বছর আগেও উন্নয়নের মাপকাঠিতে আমরা শুধু সমপর্যায়েরই ছিলাম না, কোরীয় ছাত্ররা উচ্চশিক্ষার্থে আমাদের দেশে পড়তেও আসত। তথ্যপ্রযুক্তির জাদুস্পর্শে কোরিয়া এখন ইন্টারনেট ব্যবহারের সূচকে একটি অগ্রগামী দেশ। তাদের অগ্রগতির বেগে খোদ ইউরোপের ভ্রমণকারীরাও হতবিহ্বল।
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড-এমন একটি বাক্য আর কতগুলো ভাষায় আছে জানা নেই, তবে কোনো যুগেই আমাদের সমাজের নেতারা তা সত্যিকারে উপলব্ধি করেছেন কি না সে বিষয়ে সন্দেহ করার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। বিশ্বের শহর-রাষ্ট্রগুলোকে বাদ দিলে আমাদের জনঘনত্ব সম্ভবত সবচেয়ে বেশি; প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য সম্পর্কে খুব বেশি কিছু বলার অবকাশ নেই। উদ্বৃত্ত সম্পদ বলতে কেবল মানুষ যা উন্নয়নের অভাবে অগ্রযাত্রার চাকায় মদদ জোগাচ্ছে। মানবসম্পদ উন্নয়নের চাবিকাঠি হলো শিক্ষা, যাকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়েই একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বায়নের যুগে, জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থা তৈরি করে আত্মসম্মান নিয়ে আমরা উন্নয়নের পথে যাত্রা করতে পারি।
সীমিত সম্পদের দেশে দূরদর্শী নেতৃত্বের অভাবে এ ধরনের একটি কাজ খুবই দুরূহ। এখানে পর্যাপ্ত বিনিয়োগের জন্য সম্পদের অভাব; স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত ভৌত অবকাঠামো, ল্যাবরেটরি-সর্বোপরি যোগ্য শিক্ষায় শিক্ষিত, অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাব। স্বাধীনতা-উত্তরকালে বাংলাদেশের সরকারগুলো শিক্ষা ও তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে নানা মুখরোচক, শ্রুতিমধুর বচন শোনালেও বাস্তবের সঙ্গে এর মিল যৎসামান্যই। শিক্ষার সর্বোচ্চ বরাদ্দের ঢাক স্বাধীনতার পর থেকে বাজানো হলেও একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী কোরিয়ায় শিক্ষায় মাথাপিছু বিনিয়োগ ১৮০ ডলার, মালয়েশিয়ায় ১৫৫ ডলার, ভারতে ১৪ ডলার, পাকিস্তানে ১০ ডলার এবং আমাদের দেশে মাত্র পাঁচ ডলার। তথ্যপ্রযুক্তিকে থ্রাস্ট সেক্টর হিসেবে ঘোষণা, মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে ‘আইসিটি’ শব্দ জুড়ে দেওয়া, আইসিটি ইনকিউরেটর তৈরি, সুরম্য অট্টালিকায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আবাসন, আইসিটি নীতি, অ্যাক্ট, হাইটেক পার্ক ইত্যাদি বাজওয়ার্ডের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতিতেও কোনো সূচকেই আমরা বাংলাদেশকে অতিক্রম করতে পারছি না। কারণ সম্ভবত এই যে আমরা যা বলি তা বিশ্বাস করি না, যেকোনো উদ্যোগের সূচনা করলেও পর্যাপ্ত অঙ্গীকারের অভাবে তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। আমাদের দেশের বড় বড় গাড়ি ড্রাইভার না চালিয়ে হেলপাররা চালাচ্ছে-এ কথাটি শুধু রাস্তার জন্যই প্রযোজ্য নয়, আমাদের জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে চিত্রটি একই। অনুন্নয়নের দুষ্টচক্র থেকে রেহাই পেতে হলে এ অবস্থার অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে।
কালে কালে মানবজাতির ইতিহাসে কালজয়ী প্রযুক্তির আবির্ভাব হয়েছে, যা পৃথিবীর চিত্র, সভ্যতার মাপকাঠিকে পর্যন্ত বদলে দিয়েছে। তবে তথ্যপ্রযুক্তি যে গতিতে সভ্যতার চিত্রকে, আমাদের জীবনধারাকে বদলে দিয়েছে, তা অন্য কোনো প্রযুক্তিই পারেনি। শূন্য থেকে বিল গেটস কোনো উত্তরাধিকার ব্যতিরেকেই সর্বকনিষ্ঠ বয়সে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হয়েছেন, তা কেবল তথ্যপ্রযুক্তির মতো সর্বজনীন ও বিদ্যুৎগতিসম্পন্ন প্রযুক্তির বলেই।
তথ্যপ্রযুক্তি যেমন আমাদের দৈনন্দিন জীবনধারাকে বদলে দিচ্ছে, ঠিক তেমনি বদলে দিতে পারে একটি দেশ কিংবা জাতির ভাগ্যও।
আমাদের মতো সীমিত সম্পদ আর আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত দেশে উন্নয়নের চাবিকাঠি হলো শিক্ষা এবং জাতীয় কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা। এই দুটি বিষয়ই কার্যকরভাবে জোরদার করতে তথ্যপ্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই। স্কুলে শিক্ষক নেই, কলেজে অধ্যক্ষ নেই। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলছে গ্রহণযোগ্য মাত্রার বাজেট, ল্যাবরেটরিসহ অন্যান্য ভৌত অবকাঠামোর অভাবেই। হঠাৎ করে বরাদ্দের কার্যকর বৃদ্ধিও আশা করা যাচ্ছে না। এমতাবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তির জানা ও অভিনব ব্যবহার দিয়ে এর অনেক অভাবই অনেকাংশে মেটানো সম্ভব। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং শক্তিশালীকরণের নানা প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে যে সংখ্যক কম্পিউটার বিতরণ করা হয়েছে তা কিন্তু কম নয়। তবে এর কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য আমাদের যে তেমন কোনো পরিকল্পনা ছিল না তা না জেনেই বলা যায়। প্রকল্পগুলো মনে হয় ক্রয়সর্বস্ব, সফলতা শুধু ক্রয়ের মধ্যেই। অথচ বিভিন্ন বিষয়ে কম্পিউটার এইডেড লার্নিং প্যাকেজ তৈরি করে শিক্ষক তথা যোগ্য শিক্ষায় শিক্ষিত শিক্ষকের অভাব মেটানো সম্ভব। প্রতিটি স্কুলে, কলেজে, ল্যাবরেটরিতে কম্পিউটার ও ডিসপ্লে ডিভাইস স্থাপন করে সারা দিন পালাক্রমে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর হৃদয়গ্রাহী মাল্টিমিডিয়া এবং বোধগ্রাহী যুক্তি দিয়ে শেখার বিষয়গুলো অধিকতর ব্যয়সাশ্রয়ী ও কার্যকরভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে উন্নততর এবং একই সমতলে স্থাপন করা সম্ভব। সীমিত সম্পদের দেশে আহৃত সম্পদের এমন বহুমুখী ব্যবহারই হওয়া উচিত আমাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
শুধু তা-ই নয়, সম্পদ যেখানে সীমিত সেখানে সুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরির মাধ্যমে তারুণ্যের অফুরন্ত প্রাণশক্তিকে ব্যবহার করে শিক্ষার মানকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। আমাদের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা তরুণদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারছে না। বোর্ডের মূল্যায়ন পদ্ধতির ফলাফল নিয়েও নানা সন্দেহ। এমতাবস্থায় নানা বিষয়ে নানা পর্যায়ে অলিম্পিয়াড-জাতীয় প্রতিযোগিতা আয়োজন ও জনপ্রিয়করণের মধ্য দিয়ে আমাদের পাবলিক পরীক্ষা/মূল্যায়ন পদ্ধতিকে যেমন কার্যকর হতে সাহায্য করা যায়, তেমনি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জ্ঞানার্জন ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখা যায়। স্কুলে-স্কুলে, কলেজে-কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে, এলাকায়-এলাকায় প্রতিযোগিতা দাঁড় করাতে পারলে এ থেকে যে সুফল পাওয়া যাবে তা শিক্ষা বাজেটকে দ্বিগুণ করলেও পাওয়া যাবে না। এসব কর্মকাণ্ডে তথ্যপ্রযুক্তি হতে পারে অন্যতম কার্যকর হাতিয়ার।
১/১১-এর পর আমরা জানতে পেরেছি, আমাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নেতারা নানা দুর্নীতিতে যে আকণ্ঠ নিমজ্জিত ছিলেন তা ঘোলা পানির উপস্থিতিতেই। ক্রিয়া সম্পাদনের পরিবেশটি স্বচ্ছ হলে এমন মাত্রার দুর্নীতি হতে পারত না। তাই সরকারি সব দপ্তর, বিভাগ, মন্ত্রণালয় এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিতভাবে আপডেট করা হোমপেজের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা উচিত; ঠিক যেমনটি জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রের নেতাদের জন্যও থাকা উচিত। রাজনৈতিক নেতাদের কর্মকাণ্ডের যথাযথ প্রতিফলন থাকা উচিত হোমপেজে, যাতে করে সাধারণ মানুষ তাঁদের কর্মতৎপরতার ইতিহাস জানতে পারে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যক্তি, গোষ্ঠী, প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর হাতিয়ার হতে পারে।
তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের শিক্ষার মান যেমন উন্নত হতে পারে, ঠিক একইভাবে ই-হেলথের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত এলাকার সাধারণ মানুষ চিকিৎসাসেবা পেতে পারে। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে অধিকতর গতিশীল এবং নীতিনির্ধারণীকে অধিকতর কার্যকর ও তথ্যচালিত করতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। আমাদের শিল্প ও কৃষিকে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ সাফল্যের সঙ্গে মোকাবিলার জন্যও চাই তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই। আমাদের তরুণদের তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বমানের জ্ঞান ও দক্ষতাদানের মাধ্যমে বহির্বিশ্বে আমাদের ভঙ্গুর ভাবমূর্তিকে অধিকতর উজ্জ্বল ও শক্তিশালী করতে পারি। প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে কোরীয়রা তাদের দেশকে সম্মানের আসনে বসিয়েছে। প্রায় চার গুণ বড় এবং অধিকতর সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের বাংলাদেশকেও আমরা উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে পারব। আমাদের দেশমাতৃকার মুখচ্ছবি এখনো আলোকিত ও উজ্জ্বল করতে আমরা পারিনি। অনেক দেশ ও জাতিই সফল হয়েছে। অঙ্গীকারবদ্ধ হলেও আমরা আমাদের দেশ ও জাতির ভাগ্য বদলে দিতে পারি তথ্যপ্রযুক্তির স্পর্শে; বিদ্যুতের বেগে। সেই প্রত্যাশায় আমাদের কাজ করতে হবে এ মুহূর্তেই। আমাদের নেতাদের দিনবদলের এই চেষ্টায় ঘুরে দাঁড়াতে হবে, হাসি ফোটাতে হবে কিষানের মুখে, শ্রমিকের মুখে, দেশমাতৃকার মুখে।
সহজেই ফরম্যাট করুন মোবাইল
PDF তৈরীর পরও ফাইল যোগ করা প্রসংগে
একটি PDF তৈরী করার পর হঠাৎ আপনার মনে হলো আরেকটা ফাইল এতে সংযোগ ভীষণ প্রয়োজন,তখন যা করণীয় তারই একটা সহজ উপায়েরকথা আজ বলব;-
প্রথমে, আপনার তৈরী করা সদ্য PDF টি ওপেন করুন ।আপনার ডকুমেন্ট এর বামে অর্থাৎ Adobe acrobat এর বাম দিকের মার্জিনে bookmarks,signatures,pages,attachments,coments এর ট্যাবগুলি লক্ষ্যণীয় ।আপনি pages এর ট্যাব এ ক্লিক করুন । এখানে আপনি আপনার ফাইলগুলিনম্বার সহ অর্থাৎ ১,২ , ৩ ইত্যাদি বক্স আকারে দেখতে পাবেন(অনেকটা power point এর মত) তারপর সেই বক্স থেকে দৃষ্টি একটু উপরের দিকে তুললেই দেখবেন options আর এই options ক্লিক করে Insert papes এ ক্লিক করুন এবং যে ফাইলটি যোগ করতে চান তা select করুন । Insert papes এর একটি বক্স আসবে; তাতে Location: after/ before(নতুন ফাইলটি কোথায় যোগ হবে তা select করুন, কত পৃষ্টা যোগ করবেন তা উল্লেখ করা যাবে।এমনকি এই options ক্লিক করে page replace/delete/rotate/crop সহ নানা কিছু করার সুযোগও রয়েছে।অবশেষে আপনাকে Save icon এ ক্লিক করে বের হতে হবে।পিসিতে উবুন্টু ইন্সটল করা এখন আর কোনো সমস্যাই নয় ।
কোনো ধরনের হার্ডডিস্ক পার্টিশনের ঝামেলা নেই ।
এ জন্য এখান থেকে Wubi 7.04.01 ইন্সটলারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
তারপর এখান থেকে ubuntu-7.10 iso ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
যে ড্রাইভটিতে উবুন্টু ইন্স্টল করতে চান সে ড্রাইভটিতে Wubi 7.04.01
এবং ubuntu-7.10 iso ফাইলটি একই ফোল্ডারে থাকতে হবে। তারপর বাকি যা করার Wubi-ই করবে।
জাভা নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য কতোটুকু ক্ষতিকারক?
তাদের বক্তব্য এতে ছাত্রদের প্রোগ্রামিং দক্ষতা হ্রাস পাচ্ছে। কিন্তু কিভাবে? তাদের ভাষায়, জাভার রয়েছে বিশাল লাইব্রেরী। যেটা ব্যাবহার করে প্রোগ্রামিং ভাষা'র বেসিক না বুঝেই অনেকে অনেক প্রোগ্রাম বানিয়ে ফেলতে পারে। এটা অনেকটা বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের (সবাই না) এ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তুত করার মতো। উইকিপিডিয়ায় যাও; কপি করো; ওয়ার্ডে পেস্ট করো; প্রিন্ট করো। হয়ে গেলো এ্যাসাইনমেন্ট!
নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐ দুজন অধ্যাপক সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ এনেছেন এব্যাপারে। সেগুলো হলো:
- প্রোগ্রামিং ভাষা হিসেবে প্রথমেই জাভা শেখানো হলে, শিক্ষার্থীরা এতোটাই গ্রাফিক্স নির্ভর হয়ে পড়ে যে পরবর্তীতে সি নিয়ে কাজ করতে গেলে তারা কিছুই বুঝে উঠতে পারেনা। তাদের বক্তব্য হলো প্রথমে সি শিখিয়ে তারপর সি প্লাস প্লাস বা জাভা শেখানো হলে শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রামিং ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে এবং তাদের শিক্ষাটা পরিপক্ক হয়। যেমন OOP কোন্ অর্থে data encapsulation করে? তারপর, সোর্স কোড কি? একটা প্রোগ্রাম কম্পিউটারের মুল হার্ডওয়্যারের সাথে কিভাবে কাজ করে? ইত্যাদি ইত্যাদি...
- সি ভাষার অন্যতম শক্তি হলো এতে ‘পয়েন্টারের' ব্যবহার। প্রথমেই শিক্ষার্থীদের জাভা শেখানো হলে পরবর্তীতে তাদের ‘পয়েন্টার' সম্পর্কিত ধারণা অর্জন করতে বেশ বেগ পেতে হয়। তাছাড়া, পয়েন্টার কিভাবে memory management এ সহায়তা করে বা পয়েন্টার ব্যবহার করে কিভাবে মেমোরির অযথা ব্যবহার পরিহার করা যায় এ সম্পর্কিত ধারণাগুলো তাদের কাছে অস্পষ্ট থেকে যায়। যা পরবর্তীতে সফটওয়্যার বানানোর ক্ষেত্রে অনেকসময়ই নিরাপত্তার ইস্যু হয়েও দেখা দেয়।
- সি ভাষায় প্রোগ্রামিং লেখা হলে সেই কোডকে আবার কম্পাইলার দিয়ে আলাদা ভাবে মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজে পরিবর্তিত করতে হয়। এই কাজটা করার ফলে এবং মেশিন ল্যাঙুয়েজে পরিবর্তিত ফাইল দেখলে পরে শিক্ষার্থীদের মানসপটে প্রোগ্রামিং'র পুরো ঘটনাটা পরিষ্কার হয়। যদিও জাভাতেও এই কাজটি একটু ভিন্ন উপায়ে করতে হয় কিন্তু জাভার IDE গুলো এতো উন্নত যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতো একই উইন্ডোতে বসে বিভিন্ন ধরনের ক্লাস ব্যাবহার করে শুধুমাত্র ‘RUN' বাটন টিপলেই প্রোগ্রামের আউটপুট দেখা যায়। তাও আবার ঐ উইন্ডোতেই (অধিকাংশ ক্ষেত্রে)। সি'র ক্ষেত্রে এই রকম উন্নত IDE নেই বললেই চলে। কারন সি-তে তেমন উন্নত গ্রাফিক্সই নেই।
- সি হলো লো-লেভেল (অর্থাৎ মুল হার্ডওয়ারের সাথে অপেক্ষাকৃত নিবিড়ভাবে সংযুক্ত) ল্যাঙ্গুয়েজ। এই ভাষা শেখানো হলে শিক্ষার্থীরা স্ট্রাকচারড প্রোগ্রামিং ভাষা মুলত কি এবং OOP'র সাথে এর মুল পার্থক্য কোথায় কোথায়, এটা সহজে বুঝতে পারে।
যাহোক, ঐ দু'জন অধ্যাপকই এই মত ব্যক্ত করেছেন যে, প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কিত ‘মুল' ধারণা পরিষ্কার থাকলে একজন প্রোগ্রামার যে কোন প্রোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করতে সক্ষম। (এ সম্পর্কিত, স্ক্রাকচারড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের প্রাথমিক যুগের, একটি স্লোগান চালু আছে: ‘Real programmers can write Fortran in any language.') শুধু তাকে ঐ ভাষার ভিন্ন syntax সম্পর্কে জেনে নিলেই হবে। ওনারা এও উল্লেখ করেছেন যে ইদানীং সফটওয়্যার কম্পানীগুলো মানসম্পন্ন প্রোগ্রামার পাচ্ছেনা বলে তাঁদেরকে জানিয়েছেন। তাছাড়া তাঁরা মনে করেন তাঁরা প্রোগ্রামিং ভাষা শিখেছেন মুলত অনেকটা শখের বশে। এই তাড়না তাঁরা পেয়েছেন শুধু এই কারনে যে প্রোগ্রামিং ভাষায় গাণিতিক সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়াগুলোকে তাঁরা এক ধরনের মেধার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলেন। তাঁরা বলেন, "প্রোগ্রামিং শেখা কঠিন এবং পরিশ্রমের এটা যারা ভাবে তাদের কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়া উচিত নয়। বরং যারা গাণিতিক সমাধানের ভতেরর সৌন্দর্য দ্বারা তাড়িত হয় তাদেরই এই বিষয় পড়া উচিত। ধরুন একজন ছাত্র একটি প্রোগ্রাম লিখল যার ফলাফর আসার কথা ৫৩ কিন্তু আসলো ৮৫। এখন সেই ছাত্রের মধ্যে যদি সত্যিকার অর্থেই কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্পিরিট থাকে তাহলে সে এর কারন খুঁজে বের করে তার সমাধান করবে।"
তবে, মজার ব্যাপার হলো, এই দু'জন অধ্যাপকের মতামতের সাথে অধিকাংশ পেশাদার প্রোগ্রামার দ্বিমত পোষণ করেছেন। তাদের কথা হলো তারা জাভা ব্যবহার করে স্বল্প সময়ে প্র্রোগ্রাম তৈরী করতে পারছেন এবং প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কিত হাবিজাবি না জেনেই তারা তা করতে পারছেন। তাহলে কেন শুধু শুধু ওগুলো শেখা? আবার অনেকে বলেছেন যদি সি শিখেই OOP শিখতে হয় তাহলে কি সবার আগে মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজই শেখানো উচিত না!
এখানে একটি কথা উল্লেখ্য যে, অধিকাংশের মনেই কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারনা আছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু কোনো ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট নয়। এর উদ্দেশ্যও training দেয়া নয় বরং education provide করা। মানুষকে শিক্ষিত করে তোলা। এজন্যই কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়তে গেলে কিন্তু অর্থনীতি, ব্যবসায় প্রশাসন এগুলো'র ওপরও কোর্স করা লাগে। তাছাড়া প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজই কম্পিউটার বিজ্ঞান নয়। বরং বলা যায়, ডেটা স্ট্রাকচার এবং এ্যালগরিদম কম্পিউটার বিজ্ঞানের মুল ভিত্তি।
আমরা যদি প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে তাকাই তাহলে কিন্তু, ‘শিক্ষা আর প্রশিক্ষণ যে এক না, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মুল কাজ যে বাজার ভিত্তিক জ্ঞান চর্চা না' -এই ধারনার জোরালো প্রতিধ্বনি দেখতে পাই। প্রাচীন গ্রীক (প্লেটো কর্তৃক এথেন্সের অদুরে প্রতিষ্ঠিত 'একাদেমিয়া') শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৌশলের চেয়ে বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয় গুলোই কিন্তু প্রাধান্য পেতো বেশি।
যাহোক, কিছু কিছু ব্লগার এই মন্তব্যও করেছেন যে ঐ দুজন অধ্যাপক আসলে নিজেরা Ada Core'র কর্ণধার; যে প্রতিষ্ঠান Ada প্রোগ্রামিং ভাষায় defense related সফটওয়্যার প্রস্তুত করে; যে কারনে ওনারা এ্যাডার ব্যবহারকারি বাড়ানোর জন্যই এতো তোড়জোড় করছেন! স্বার্থপরতার এই যুগে এতে আর বিস্ময়ের কি আছে!
ইন্টারনেটে সার্চ করুন বাংলায় সম্পাদন
২. ইউনিকোডে বাংলা লেখার জন্য অভ্র বা ইউনিজয় ইনস্টল করুন।
৩. বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ইনস্টল করুন। যেমন:- Rupali।
৪. বাংলা লেখা সুন্দর দেখা যাওয়ার জন্য Font Fixer দিয়ে Rupali ফন্টকে ডিফল্ট করে নিন।